× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার
Image

একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান


একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জাতীয় সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশে আরেকটা লড়াই হবে। একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে।আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সেই লড়াইয়েও আমরা জয় লাভ করব।’ ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আজকের সমাবেশের আয়োজন করতে গিয়ে, এখানে আসতে গিয়ে আমাদের তিন ভাই ইন্তেকাল করেছেন। তাদের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি।আল্লাহ তাদের জান্নাত দিন। পরিবারকে ধৈর্য ধরার তাওফিক দিন।’ তিনি বলেন, ‘আবু সাঈদরা যদি না দাঁড়াত, তাহলে ২৪ জীবনবাজি রাখা যুদ্ধটা না হলে, আজকে যারা বিভিন্ন দাবিদাওয়া করছেন, তাদের দাবিগুলো কোথায় থাকত। সুতরাং আমাদের প্রিয় শহীদদের হেয় করা যাবে না।অহংকার করা যাবে না। কোনো রাজনৈতিক দলকে অপমান করা যাবে না। যদিও কেউ এগুলো করে, তাহলে তাদের মধ্যে ফ্যাসিবাদের রোগ বীজ বুনেছে।’

১৪ ঘন্টা আগে

Image

বাংলাদেশে নতুন কোনো ‘গডফাদার’ সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম-- বাংলাদেশে নতুন কোনো ‘গডফাদার’ সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না।


বাংলাদেশে নতুন কোনো ‘গডফাদার’ সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ২টায় কক্সবাজার শহরে ‘জুলাই পদযাত্রা’ শেষে পাবলিক লাইব্রেরি চত্বরে শহীদ দৌলত ময়দানে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।নাহিদ ইসলাম করেন, ‘গত সরকারের সময়ে কক্সবাজার সন্ত্রাস ও মাদকের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিল। যেমনভাবে নারায়ণগঞ্জে গডফাদার ছিল, ঠিক তেমনিভাবে কক্সবাজারেও ছিল।শেখ হাসিনার অধীনে দেশজুড়ে এক বড় গডফাদার ও তার অধীনে ছোট ছোট গডফাদাররা রাজত্ব করত। আমরা সে গডফাদারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছি। এখন আর কাউকে গডফাদার হতে দেওয়া হবে না।’ পর্যটনশিল্প নিয়ে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারে পর্যটনের নামে আওয়ামী লীগ শুধু লুটপাট আর উচ্ছেদ চালিয়েছে।আমরা চাই, একটি পরিবেশবান্ধব পর্যটনব্যবস্থা গড়ে উঠুক—যেখানে কক্সবাজারের স্থানীয় জনগণের অধিকার ও স্বার্থ সুরক্ষিত থাকবে।’ রোহিঙ্গা সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যু দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তবে তাদের অধিকারহীন অবস্থায় বছরের পর বছর বাংলাদেশে রেখে দেওয়া সমাধান নয়।এতে কক্সবাজারের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা এবং স্বাভাবিক জীবনব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, ড. ইউনূস এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই—রোহিঙ্গা সমস্যার দ্রুত ও সম্মানজনক সমাধান করুন। তাদের নিজ দেশে নিরাপদে অধিকারসহ ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন।’পদযাত্রা শুরু হয় দুপুর ১টায় কক্সবাজার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে। এনসিপির নেতাকর্মীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার ও পোস্টার হাতে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন পুরো এলাকা।পদযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। পরে নেতৃবৃন্দ শহীদ দৌলত ময়দানে সমাবেশে অংশ নেন।

১৭ ঘন্টা আগে

Image

৫৪ বছর ধরে অধিকার হরণের কারণ, ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন বাংলাদেশে গত ৫৪ বছর ধরে জনগণের অধিকার ক্ষুণ্ণ করা হচ্ছে


বাংলাদেশে গত ৫৪ বছর ধরে জনগণের অধিকার ক্ষুণ্ণ করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি ও সাবেক এমপি ড. হামিদুর রহমান আযাদ।শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন তিনি। জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আসনভিত্তিক নির্বাচন চালু রয়েছে ব্রিটিশের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন স্বরূপ। শতাধিক দেশে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন চালু আছে।এ পদ্ধতি চালু হলে নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার রোধ হবে।’ তিনি বলেন, ‘পিআর পদ্ধতির নির্বাচন হলে জনগণের ভোটের মূল্যায়ন হবে; এতে ফ্যাসিবাদ দূর হবে। জনগণের ভোটাধিকারের নিশ্চয়তার জন্য পিআর পদ্ধতির বিকল্প নাই।’হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘পিআর পদ্ধতির পক্ষে দেশের দুই তৃতীয়াংশ রাজনৈতিক দল।অবিলম্বে সরকারকে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্তি করে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। অন্যথায় রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে এ দাবি আদায় করা হবে।

১৮ ঘন্টা আগে

Image

আম খেয়ে ওজন কমান আর খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরাও


চলছে আমের মৌসুম। গ্রীষ্মের পাকা মিষ্টি ফল আম নিয়ে যত হইচই থাকুক না কেন, মনের সুখে এ ফল খেতে পারার সুখ থেকে বঞ্চিতই রয়ে যান ডায়াবেটিস রোগীরা। এই ফলের ক্যালোরির পরিমাণও নেহাত কম নয়। ১০০ গ্রাম ফলে মেলে ৬০-৬৫ ক্যালোরি। একটি আমের ওজন যদি ২৫০ গ্রামও হয়, তা হলে ক্যালোরির পরিমাণ দাঁড়ায় ১৫০।আর গ্রীষ্মের মৌসুমি ফল হিসাবে আম খাওয়ায় ডায়াবেটিস কিংবা ওজন যারা কমাতে চাইছেন, তাদের কারও কোনো অসুবিধা নেই। তবে দিনে তিন-চারটি আম খেলে বা অতিরিক্ত ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে আম খেলে সমস্যা হতে পারে।এ কারণে ওজন ঝরানোর চেষ্টা করছেন যারা, তারাও খেতে পারেন আম, তবে পরিমাণমতো। কেন তারা এ ফল সরিয়ে রাখেন। ওজন বশে রাখতে হলেও রসালো ফলটি উপযোগী নয়, তা কি আদৌ ঠিক? আবার ডায়াবেটিস রোগীরাও ভয়ে আম খাওয়া বাদ দেন। কিন্তু কেন?এ বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলছেন, ওজন কমানো কিংবা বৃদ্ধির সঙ্গে দৈনন্দিন ক্যালোরি গ্রহণের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। কী খাচ্ছেন, কতটা খাচ্ছেন এবং কীভাবে খাচ্ছেন— এসব বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ। তাই শুধু আম খেলে ওজন বাড়বে তা যেমন ঠিক নয়, তেমনই ওজন বশে রাখতে হলে আম খাওয়া যাবে না, সে তথ্যও সঠিক নয়। পুষ্টিবিদ অনন্যা ভৌমিক বলেন, ডায়াবেটিস রোগীরাও আম খেতে পারেন। স্ন্যাক হিসেবে আম আমরা খেতেই বলি। তবে তার মাত্রা থাকা দরকার। একটা আম, ঠিক আছে, এর বেশি নয়।আম শুধু স্বাদের জন্য ‘ফলের রাজা’র তকমা পায়নি। এই ফলের অনেক গুণ আছেন। আমে আছে ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘এ’, ফোলেন (বি৯), ভিটামিন ‘ই’, ভিটামিন ‘কে’, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, আয়রন ও ফসফরাসের মতো খনিজ। অনন্যা ভৌমিক বলেন, আমে যে শর্করা রয়েছে, তা প্রাকৃতিক। এমন শর্করা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর নয়। আবার আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যথেষ্ট বেশি থাকে, তবে তা খেলেই যে রক্তে শর্করার মাত্রা চড়চড়িয়ে বৃদ্ধি পাবে, সে কথা মোটেও ঠিক নয়।তিনি বলেন, আম খাওয়ারও নিয়ম আছে। ভাত, রুটি এবং ভরপেট খেয়ে আম খেলে এক ধাক্কায় শরীরে অনেক ক্যালোরি ঢুকবে। এ ক্ষেত্রে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। সে কারণে সন্ধ্যা বা সকালে স্ন্যাক্স হিসেবে আম খাওয়া যেতে পারে। আর দুপুরের খাওয়ার মাঝের সময় কিংবা সন্ধ্যায় অন্য কিছু না খেয়ে একটা আম খাওয়া যেতে পারে।পুষ্টিবিদরা বলছেন, ওজন বশে রাখতে হলে দৈনন্দিন কাজের জন্য যতটা শক্তি খরচ হয়, ততটাই খেতে হবে। আবার যিনি ওজন কমাতে চাইছেন, তার শরীরে ক্যালোরির ঘাটতিতে আম খাওয়া জরুরি। কারণ হাঁটাচলা, বসা, ঘুম ও বিপাকক্রিয়ায় কারও ১৮০০ কিলো ক্যালোরি খরচ হলে তাকে তার চেয়ে একটু কম খেতে হবে। কিংবা যদি তিনি সেই পরিমাণ খাবার খানও, তা হলে তাকে শরীরচর্চা করে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলতে হবে।অনন্যা ভৌমিক বলেন, ফল হিসাবে আম অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। ফলটিতে থাকা ফাইবার ও উৎসেচক খাবার হজমে সহায়ক। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য ভালো। এতে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। তাই আম বাদ দেওয়া মানে, এতগুলো উপকার বাদ পড়া।

৬ দিন আগে

ফেনীতে বারবার বন্যা: টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবিতে ফেনীর শহীদ মিনারে মানববন্ধন

ফেনীতে বারবার বন্যা: টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবিতে ফেনীর শহীদ মিনারে মানববন্ধন

১২ জুলাই ২০২৫ বিকাল ০৬:৩৭

ফেনীতে বারবার বন্যা: টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন

ফেনীতে বারবার বন্যা: টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন

১২ জুলাই ২০২৫ দুপুর ০১:১৭

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ? করণীয় জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ? করণীয় জেনে নিন

১০ জুলাই ২০২৫ বিকাল ০৫:৫২

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ

১০ জুলাই ২০২৫ বিকাল ০৫:২৯

ফেনীসহ দেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বিপিসি'র উদ্বেগ ও জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান

ফেনীসহ দেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বিপিসি'র উদ্বেগ ও জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান

১০ জুলাই ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫

‘এ শহর থেকে একটু দূরে কোথাও চলে যাই’ অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ

‘এ শহর থেকে একটু দূরে কোথাও চলে যাই’ অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ

০৪ জুলাই ২০২৫ দুপুর ১২:৪২

বলিউডের ‘কাঁটা লাগা’ গার্ল শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

বলিউডের ‘কাঁটা লাগা’ গার্ল শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২৮ জুন ২০২৫ বিকাল ০৬:০৪

মা হলেন অভিনেত্রী স্বাগতা

মা হলেন অভিনেত্রী স্বাগতা

২২ জুন ২০২৫ দুপুর ০২:০৩

সাহসী লুকে অনুরাগীদের সামনে ঢালিউড অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি

সাহসী লুকে অনুরাগীদের সামনে ঢালিউড অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি

২১ জুন ২০২৫ দুপুর ০৩:২৬