পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ফিলিস্তিন সংকটের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তি ও দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের বাস্তবায়ন নিয়ে আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিতে আগামীকাল রবিবার যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন।দুই দিনব্যাপী এই মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনটি আগামী ২৮-২৯ জুলাই নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হবে। ফ্রান্স ও সৌদি আরব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের গৃহীত প্রস্তাব এ/আরইএস/৭৯/৮১-এর আলোকে যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করছে।উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন সম্মেলনের আলোচনায় অংশ নিয়ে গাজায় চলমান মানবিক ও রাজনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের প্রতি নতুন করে গতি সঞ্চারে সচেষ্ট হবেন, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত থাকবেন।পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তৌহিদ হোসেন রবিবার সকালে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১ আগস্ট দেশে ফিরবেন।পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, উপদেষ্টা হোসেন সম্মেলনে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার এবং টেকসই দ্বিরাষ্ট্র সমাধান বাস্তবায়নের প্রশ্নে বাংলাদেশের অবিচল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।তিনি আরো বলেন, সম্মেলনে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবনাগুলোর প্রতি নিজের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করবে এবং মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তির লক্ষ্যে একটি বিশ্বাসযোগ্য ও সময়সীমা নির্ধারিত রোডম্যাপের পক্ষে মত তুলে ধরবে।এই উচ্চ পর্যায়ের জাতিসংঘ সম্মেলনকে গাজা শাসনব্যবস্থা নিয়ে ঐকমত্য গঠনে, বাধাহীন মানবিক সহায়তা প্রবাহ নিশ্চিত করতে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি জোরদারে একটি তাৎপর্যপূর্ণ বৈশ্বিক প্রয়াস হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক পরিসরে ফিলিস্তিনের ন্যায্য দাবির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং ১৯৮৮ সালে ফিলিস্তিন স্বাধীনতা ঘোষণার পরপরই প্রথম দিকের স্বীকৃতি প্রদানকারী দেশগুলোর অন্যতম ছিল।
১ মাস আগে
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমদের গুলশানের আলিশান ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাটটিতে থাকা তার পরিবারের ব্যবহৃত জিনিসপত্রগুলো নিলামে তোলা হচ্ছে।বেনজীর গুলশানে র্যান্কন টাওয়ারে যে চারটি আধুনিক ফ্ল্যাটের সমন্বয়ে একটি আলিশান ডুপ্লেক্স ইউনিট করেছে, সেই ইউনিটের ব্যবহৃত জিনিসপত্র নিলামে তোলার জন্য ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত নিলাম কমিটি গঠন করে দিয়েছেন।সোমবার এক বৈঠকে কমিটির সিদ্ধান্ত হয়- কয়েকদিনের মধ্যে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র নিলামে তোলার ব্যবস্থা করবে। কমিটি নিলাম প্রক্রিয়ার ক্রাইটিরিয়া ঠিক করেছে এবং নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য ব্যবস্থা নিয়েছে। ইতোমধ্যে সম্পদের জব্দ তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকায় সম্পদ বিবরণী তৈরি করতে গিয়ে নিলাম কমিটির সদস্যরা অবাক হয়েছেন। তারা বিশ্বাসই করতে পারেনি একজন দায়িত্বশীল প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মহোৎসব করবেন। দুদক ইতোমধ্যে শতাধিক কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।ইনভেন্ট্রি কমিটির এক সদস্য জানান, ফ্ল্যাটের ব্যবহৃত জিনিসপত্র তালিকা করার সময় মনে হয়েছে আমরা মার্কোস ও ইমেলদা মার্কোসের সম্পদের তালিকা তৈরি করছি। আশির দশকে দুনিয়া কাঁপানো মার্কোস দম্পতির কথা মনে পড়ে গেল। ইমেলদা মার্কোসের জুতা, ব্যবহৃত পোশাক, অন্যান্য সামগ্রী ও প্রসাধনের মুখরোচক সংবাদ ওই সময় আলোচিত ছিল। তিনি আরও জানান, বেনজীরের এই আলিশান ফ্ল্যাটে জব্দ তালিকার ২৪৬টি আইটেমের মধ্যে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করলেই পুরো চিত্র পাওয়া যাবে। শুধু একটি ভবনের ফ্ল্যাটেই পাওয়া তাদের ব্যবহৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- শার্ট ১২২টি,প্যান্ট ২৬৬টি, ৩০ ব্লেজার, আটটি স্যুট, টি-শার্ট ৭২২টি, পাঞ্জাবী ২২৪টি, পায়জামা ৪৭টি, স্যান্ডেল ৮৮ জোড়া, কেডস ৩৫ জোড়া, জুতা ৩৮ জোড়া, শাড়ি ৪৯৪টি, থ্রিপিস ২৫০ সেট, সালোয়ার-কামিজ ৪৯৬টি, ব্লাউজ ৬৫টি, জামা ২১২টি, জ্যাকেট ৫৬টি, বেডশিট ১০৯টি, লেডিস ভ্যানিটি ব্যাগ ৭৫টি, লেডিস টপস ৬২২টি, সোয়েটার পুরুষ-১১টি, লেডিস-৩৪টি, লেডিস প্যান্ট ৩৫৫টি, লেডিস টি-শার্ট ২৮টি, নাইট ড্রেস ৫৮টি, ওড়না ৩৪৭টি, শাল-চাদর ৮৯টি, শীতের জামা ১৩২টি, লেহেঙ্গা ১৬টি, সানগ্লাস ৩৪টি, ট্রাউজার ৬৭টি। সেন্ট-পারফিউম ছাড়াও ড্রয়িং রুম, বৈঠকখানা, থিয়েটার রুম, করিডোর বৈঠকখানা, কিচেন রুম, মাস্টার বেডসহ অন্যান্য বেডরুমের ব্যবহৃত জিনিসপত্র তালিকায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। গুলশানের র্যান্কন টাওয়ারে ফ্ল্যাট নং ১২/এ, ১২/বি, ১৩/এ, ১৩/বি এই চারটি আলিশান ফ্ল্যাটকে একত্রিত করে ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট তৈরি করেন বেনজীর দম্পতি। যেখানে সুইমিং পুল, মিনি থিয়েটার রুম, অতিথি বিনোদন বৈঠকখানাসহ আধুনিক আভিজাত্য সুযোগ-সুবিধাগুলো বিদ্যমান। অনুসন্ধান টিম জানিয়েছে, পুরো ফ্ল্যাটে ১৯টি ফ্রিজ রয়েছে। এসি রয়েছে সব মিলিয়ে ১০০টন, সুইমিং পুলে ব্যবহৃত আধুনিক সুযোগ সুবিধাসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী। ফ্ল্যাটের খাট, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল সোফা, চেয়ার, আলমিরা, ওয়্যারড্রোবসহ মূল্যবান সামগ্রী নিলাম বহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলোর ব্যাপারে পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ সরকার দেশ থেকে পালিয়ে যাবার আগেই ২০২৪ সালের ৪ মে মিথ্যা ঘোষণায় নতুন পাসপোর্ট বানিয়ে বেনজীর আহমদ তার স্ত্রী কন্যাদের নিয়ে গোপনে দেশ ছাড়েন। দুদকের তদন্ত টিম ও নিলাম কমিটির সদস্যদের মতে বেনজীর দম্পতি গোপনে পালিয়ে যাবার সময় ব্যাগ ভর্তি স্বর্ণালংকার, টাকা ও বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে গেছেন। ইতোমধ্যে দুদক ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাচারের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটের জিনিসপত্র নিলামে তোলার জন্য আদালত যে কমিটি করে দিয়েছে। কমিটিতে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ইউনিটের পরিচালককে সভাপতি এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের একজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিনিধি, বস্ত্র অধিদফতরের মহাপরিচালকের একজন প্রতিনিধি, ইস্পাত প্রকৌশল অধিদফতরের চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধি সদস্য থাকবেন। দুদকের উপ-পরিচালক (সম্পদ ব্যবস্থাপনা) সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন। আদালত এই কমিটি গঠন করার পর উক্ত ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত সম্পদের তালিকা (ইনভেনট্রি) প্রস্তুত করেছে। বেনজীর আহমেদ পলাতক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দাপুটে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ছিলেন। গোপালগঞ্জের অধিবাসী বেনজীর আহমদ গণরোষে পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত হিসেবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, এলিট ফোর্স র্যাবের মহাপরিচালকসহ প্রাইজ পোস্টিংগুলো উপভোগ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি তৎকালীন সরকারের আনুগত্য লাভের জন্য বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের দমন-পীড়ন, মামলা, গুম, খুন, রাতের ভোটের নির্বাচনের কারিগরদের অন্যতম হিসেবে বিবেচিত ছিলেন। শেখ হাসিনা পরিবার পরিজন নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবার আগেই দেশের রাজনৈতিক বৈরী আবহাওয়া বুঝতে পেরে বেনজীর আহমেদ গোপনে জাল পাসপোর্ট করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে পাসপোর্ট করার অভিযোগে দুদক তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে। দুদক জানিয়েছে, বেনজীরের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার ও পাসপোর্ট জালিয়াতির মামলা ছাড়াও তার স্ত্রী জিশান মীর্জা, বড় কন্যা ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর ও ছোট মেয়ে তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরের বিরুদ্ধে ৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন পৃথক চারটি মামলা করেছে ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর। এর মধ্যে বেনজীর আহমদ ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, ২ কোটি ৬২ লাখ টাকার তথ্য গোপন, স্ত্রী জীশান মির্জা ৩১ কোটি ৬৯ লাখ সম্পদ অর্জন, ১৬ কোটি ১ লাখ টাকার তথ্য গোপন, বড় মেয়ে ফারহীন ৮ কোটি ৭৫ লাখ এবং ছোট মেয়ে তাসীন ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করেছেন।
১ মাস আগে
আজ বিকেল ৪ টায়, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে “ফেনী বাঁধ নির্মাণ ও সংরক্ষণ পরিষদের”র উদ্যোগে এক মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিপাত ও ভারতীয় পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যা, মানুষের জানমাল ও জীবিকা বিপন্ন হওয়ার প্রেক্ষাপটে টেকসই বাঁধ নির্মাণ ও সংরক্ষণের দাবিতে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।মানববন্ধনে ফেনী বাঁধ নির্মাণ ও সংরক্ষণ পরিষদের আহবায়ক সাইদুল ইসলাম বলেন, “প্রতিবছর এই সময় ফেনীতে পাহাড়ি ঢল ও অপ্রতিরোধযোগ্য পানি প্রবাহের কারণে গ্রামগঞ্জ প্লাবিত হয়, ফসল, ঘরবাড়ি, রাস্তা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। বারবার প্রকল্পের নামে অস্থায়ী ও দুর্বল বাঁধ নির্মাণ করে সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পরিবর্তে প্রতিবছর মানুষকে দুর্ভোগের ও ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয়।তাই অবিলম্বে ফেনী জেলার নদ-নদী ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় টেকসই বাঁধ ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এছাড়াও অনতিবিলম্বে পাঁচ দফা না মানলে আরো কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে। আমাদের দাবিসমুহ:১. ফেনী জেলা পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলীকে অপসারণ ও শাস্তি দিতে হবে। ২. সরকারের স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প ইমেডিয়েটলি একনেকে পাশ করে বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দিতে হবে। ৩. প্রতি মাসে ফেনী পাউবো মাঠে গণশুনানির মাধ্যমে জনগনকে বাঁধ নির্মাণ ও সংরক্ষণ আপডেট জানাতে হবে। ৪. এবারের বন্যার জন্য দায়ী বাঁধ নির্মাণের ঠিকাদারসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। ৫. নতুন টেকসই বাঁধ নির্মাণের পাশাপাশি বাঁধ সংরক্ষণের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী দিদারুল আলম মজুমদার বলেন, টিএসসির অনুদান ও প্রধান উপদেষ্টার তহবিলের টাকা ফেনীর জন্য তুলা হলেও এ টাকা কোন কাজে লাগায় নাই। এ টাকার হিসেব সরকারকে দিতে হবে। শুধু এই টাকা দিয়েও বাঁধের কাজ শুরু করা যেতো।বিশিষ্ট লেখক ও চিন্তাবীদ ওমর ফারুক বলেন, এ বন্যার দায় কিছুতেই ফেনী জেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড এড়াতে পারে না। তাই দায়িত্বজ্ঞানহীন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নিতে হবে। ইন্জিনিয়ার এনামুল হক আজিম বলেন, রেমিট্যান্স এর দিক দিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জেলা ফেনী হলেও এ জেলার বন্যা, বাঁধ নিয়ে সরকার উদাসীন। আমরা ফেনীবাসী ত্রান নয়, টেকসই বাঁধ চাই।এছাড়াও মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন আজিজুর রহমান রিজভী, ইমাম উদ্দিন, রাউফু রাসুলুন জ্যোতি, আরিফুল ইসলাম আসিফ, ইমাম আবু জোবায়ের, আবদুর রহিম, তারেক মনোয়ার, ইব্রাহিম, নুরে আলম অপু ও আল আমিন প্রমুখ। সকল বক্তার একটাই আহ্বান—"প্রকল্প নয়, চাই টেকসই বাঁধ ও স্থায়ী সমাধান! মানববন্ধনে শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি এবং ঢাকাস্থ ফেনীবাসী উপস্থিত ছিলেন।
১ মাস আগে
এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫—দুটিই কমেছে। এবার পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ এবং জিপিএ–৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন।গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ–৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আনুষ্ঠানিকতা রাখা হয়নি। শিক্ষা বোর্ডগুলো আলাদা আলাদাভাবে ফলাফল প্রকাশ করছে।
১ মাস আগে