× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার
Image

কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ – পানি


ড্রাই ফ্রুট বা শুকনা ফল হিসেবে অনেকেই কিশমিশ খান। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সকালে কিশমিশ ভেজানো পানি শরীরে জাদুর মতো কাজ করে। ওজন কমানো থেকে শুরু করে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে কিশমিশের তুলনা নেই। তাই কিশমিশ ভেজানো পানিকে বলা হচ্ছে ‘সুপার ড্রিংক’।কিশমিশ–পানি কীএটা তো জানেনই, রোদে শুকানো বা বাণিজ্যিকভাবে শুষ্ক করে নেওয়া আঙুরই মূলত কিশমিশ। এতে পুষ্টি উপাদান ঘনীভূত থাকে বলে একে আপনি ‘পাওয়ার হাউস’ও বলতে পারেন। এই কিশমিশ পানিতে কয়েক ঘণ্টা বা সারা রাত ভিজিয়ে রাখলে তৈরি হয় কিশমিশ –পানি। এই পুষ্টিসমৃদ্ধ পানীয় সামগ্রিক সুস্থতার জন্য উপকারী।কিশমিশ–পানি কেন স্বাস্থ্যকরকিশমিশ ভেজানো পানি বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ভিটামিনে সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন সি ও বিশেষ ধরনের বি ভিটামিন (যেমন বি৬ ও নিয়াসিন) থাকে। এ ছাড়া কিশমিশ পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজের উৎস। কিশমিশে শক্তিশালী অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফেনোলিক যৌগ ও ফ্ল্যাভোনয়েড, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। এখানেই শেষ নয়, কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক চিনি পানিকে মিষ্টি করে তোলে।কিশমিশ–পানির আরও ৮ উপকারিতাকিশমিশ–পানি প্রাকৃতিক শর্করা ও কার্বোহাইড্রেট–সমৃদ্ধ, যা দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে।হজমে সহায়তা করে কিশমিশ। মূলত কিশমিশ–পানিতে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার বা আঁশ হজমে সহায়ক। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে কিশমিশের আঁশীয় উপাদান বৃদ্ধি পায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং পেট পরিষ্কার রাখে।কিশমিশের পানি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। এটি চিনিযুক্ত পানীয়র স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে কাজ করে, সামগ্রিক ক্যালরি গ্রহণ কমাতে সাহায্য করে।ত্বকের জন্য এটা খুব উপকারী। কিশমিশ-পানিতে থাকা অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ত্বকে বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে, ত্বকের স্থিতিস্থাপকতার জন্য যা অপরিহার্য।কিশমিশের পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। কিশমিশ-পানি হৃৎ–স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।এই পানীয় হাড়ের জন্য খুব উপকারী। কিশমিশ ক্যালসিয়াম ও বোরনের ভালো উৎস, দুটিই শক্তিশালী হাড়ের জন্য প্রয়োজনীয়। অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে।ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে। কিশমিশ–পানিতে প্রাকৃতিক ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা যকৃৎ ভালো রাখে।কিশমিশ–পানিতে থাকা ভিটামিন ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে সংক্রমণ থেকে বাঁচায়।যেভাবে কিশমিশ–পানি তৈরি করবেনকাপের চার ভাগের এক ভাগ কিশমিশ ভালোভাবে ধুয়ে এক গ্লাস পানিতে সারা রাত বা কমপক্ষে ছয়-আট ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। সকালে কিশমিশ আলাদা করে পানিটুকু খালি পেটে বা আপনার সুবিধামতো সময়ে খান। অতিরিক্ত আঁশ ও পুষ্টির জন্য ভেজানো কিশমিশও খেতে পারেন। চাইলে কিশমিশ-পানিতে চিয়া সিডও মেশাতে পারেন।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

১ সপ্তাহ আগে

Image

ডালিম খাওয়ার উপকারিতা


টসটসে দানায় ভরা রসালো ফল ডালিম। এটি দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। তবে ডালিম খুব একটা সস্তা না হওয়াতে অনেকে এটি এড়িয়ে চলেন। এদিকে ডালিম ফলের কিন্তু অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে। সেগুলো জানা থাকলে খাবারের তালিকা থেকে এই ফল আর বাদ দিতে চাইবেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডালিম খাওয়ার উপকারিতা-ডালিম ডালিমের পুষ্টিসুমিষ্ট ফল ডালিমে আছে প্রচুর পুষ্টি। এক কাপ পরিমাণ ডালিমের দানায় পাবেন প্রতিদিনের চাহিদার প্রায় ৩৬ শতাংশ ভিটামিন কে, ৩০ শতাংশ ভিটামিন সি, ১৬ শতাংশ ভিটামিন বি৯ ও ১২ শতাংশ পটাশিয়াম। তাহলে বুঝতেই পারছেন কেন এই ফল নিয়মিত খাওয়া জরুরি। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেসুস্থ থাকার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কারণ আমাদের রক্তচাপ বেশি বা কম হয়ে গেলে সেখান থেকে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ডালিম খেলে তা আপনাকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ফলস্বরূপ স্বাভাবিক হবে রক্তচাপ।হাড়ের ব্যথা দূর করেযারা হাড়ের ব্যথায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ডালিম খেলে উপকার পাবেন। কারণ ডালিমে থাকা বিভিন্ন উপকারী উপাদান আথ্রাইটিস ও হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা দূর করতে কাজ করে। সেইসঙ্গে এটি হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা হলে তাও উপশম করতে সাহায্য করে।হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়হৃদরোগের আশঙ্কা থেকে দূরে থাকতে চাইলে নিয়মিত ডালিম খেতে পারেন। এই ফল আপনার শরীরের কোলস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে শরীরে রক্তচলাচল বৃদ্ধি পায়। এতে দূরে থাকে হৃদরোগের ঝুঁকি।স্মৃতিশক্তি বাড়ায়যারা ভুলে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ডালিম খেলে উপকার পাবেন। কারণ উপকারী এই ফল আপনার স্মৃতিশক্তি বা মনে রাখার ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করবে। অ্যালঝেইমার্সের রোগীদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী ফল। শিশুর খাবারের তালিকায়ও রাখতে পারেন ডালিম।রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে ডালিম। এতে থাকে অনেক ধরনের পুষ্টি ‍উপাদান যা এই কাজে সাহায্য করে। ফলে দূর হয় রক্তশূন্যতাসহ রক্তের অন্যান্য অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ভয়। ডায়াবেটিসে উপকারীমিষ্টি ফল হলেও ডালিম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা এই ফলকে প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবেও বলে থাকেন। তাই ডায়াবেটিস হলেও নিশ্চিন্তে এই ফল খেতে পারবেন। তবে এ ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খাবার খাওয়া উত্তম।

২ সপ্তাহ আগে

Image

ডায়াবেটিস থাকলে কি ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া শরীরের জন্য ভাল?


বর্তমানে স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি।  আর সম্প্রতি ড্রাই ফ্রুটস বা শুকনো ফল স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।  মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ডায়াবেটিস থাকলে কি ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া শরীরের জন্য ভাল? রাতবিরাতে মুঠো মুঠো ড্রাই ফ্রুট্স মুখে পুরলে রক্তে শর্করার মাত্রা চড়চড় করে বেড়ে যাবে না তো? পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পরিমিত পরিমাণে ড্রাই ফ্রুটস খেলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।  তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক, ডায়াবেটিস থাকলে কোন কোন ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া যায়পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ড্রাই ফ্রুটস সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।  এগুলোতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার, এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, যা হৃদরোগ প্রতিরোধ, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। তবে ডায়াবেটিসের জন্য সঠিক ধরনের বাদাম নির্বাচন এবং সেগুলো নিয়ম মেনে খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিবিদ মিল্টন বিশ্বাস জানিয়েছেন ব্লাড সুগার থাকলে কোন কোন শুকনো ফল খাওয়া যাবে।ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা তখন ঘটে যখন আপনার রক্তে গ্লুকোজ বা চিনির মাত্রা অত্যন্ত বেশি হয়ে যায়। গ্লুকোজ শরীরের প্রধান শক্তির উৎস এবং এটি আমরা যে খাবার খাই, তার থেকে পাওয়া যায়। প্যানক্রিয়াস দ্বারা উৎপন্ন ইনসুলিন নামক হরমোনটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজকে কোষে প্রবেশ করতে সহায়তা করে যাতে শক্তি তৈরি হয়।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ডায়াবেটিসে ইনসুলিন উৎপাদন যথেষ্ট পরিমাণে হয় না। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত না হলে এটি রক্তনালী এবং স্নায়ুকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তবে একটি সুষম ডায়েট এটি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য শুকনো ফল খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের কার্যকর উপায়গুলোর একটি।ডায়াবেটিসের জন্য শুকনো ফল কীভাবে সহায়ক? ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শুকনো ফল খাওয়া পুষ্টিগত কারণেই উপকারী। এতে ফাইবার থাকে, যা গ্লুকোজ ধীরে ধীরে শোষণ করতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে বাধা দেয়।  শুকনো ফলে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে, টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে এবং সামগ্রিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক।আমন্ড ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অন্যতম কার্যকর। ইউরোপীয় জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, এতে কম কার্বোহাইড্রেট ও উচ্চ ফাইবার রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমন্ডে থাকা ম্যাগনেসিয়াম ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে রক্তে শর্করার সঠিক নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।আখরোটে রয়েছে হার্টের জন্য উপকারী ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা প্রদাহ কমিয়ে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। আখরোট রক্তে গ্লুকোজের স্তর ধীরে ধীরে বাড়ায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।পেস্তায় প্রোটিন ও ফাইবারের পরিমাণ বেশি, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এটি কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত এবং এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।ফিগ বা ডুমুরে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার শোষণ ধীরে ধীরে করে। এটি কম গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত, যা রক্তে শর্করার স্তর দ্রুত বাড়তে বাধা দেয়। 

২ সপ্তাহ আগে

Image

আলসার মানে ঘা বা ক্ষত, গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে বাঁচার উপায়


আলসার মানে ঘা বা ক্ষত। এটি পাকস্থলীতে হলে তাকে বলা হয় গ্যাস্ট্রিক আলসার। আর ক্ষুদ্রান্ত্রের উপরিভাগে হলে ডিওডেনাল আলসার। গলনালির নিচের প্রান্ত বা ছোট অন্ত্রের জেজুনামেও আলসার হতে পারে। একত্রে এসব আলসারকে পেপটিক আলসার বলা হয়ে থাকে।কারণগ্যাস্ট্রিক আলসারের প্রধান কারণ ‘হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি’ নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ। এটি দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। পাকস্থলীতে প্রবেশ করে এ ব্যাকটেরিয়া মিউকাস মেমব্রেনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ব্যথানাশক ওষুধের ঘন ঘন ব্যবহার, যেমন আইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রক্সেন, এসিক্লোফেনাক, ক্লোফেনাক বা অ্যাসপিরিনের মতো ওষুধ দীর্ঘদিন ধরে বা উচ্চ মাত্রায় সেবন করলে আলসার হতে পারে। নিদ্রাহীনতা, ধূমপান ও মদ্যপান, জন্মগতভাবে পরিপাকতন্ত্রের গঠনগত কাঠামো দুর্বল হওয়া, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ আলসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। অতিরিক্ত মসলা ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলেও ঝুঁকি বাড়ে।উপসর্গপেটে জ্বালাপোড়া, অসহনীয় ব্যথা ও পেট ফুলে থাকা।বুকে ব্যথা ও জ্বালা করা।বমি ভাব বা বমি। কখনো সঙ্গে রক্ত আসতে পারে।মলের সঙ্গে রক্তপাত ও মলের রং খয়েরি বা কালো হওয়া।রোগনির্ণয়আলসার নির্ণয়ে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি এন্ডোস্কোপি পরীক্ষা। এ ছাড়া ইউরিয়া শ্বাস পরীক্ষা, রক্তের অ্যান্টিবডি পরীক্ষা (অ্যান্টি-এইচ পাইলোরি আইজি), স্টুল অ্যান্টিজেন, সিএলও ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়।জটিলতাখাদ্য অন্ত্রে রক্তক্ষরণ।রক্তশূন্যতা।খাদ্যনালিতে ছিদ্র ও পেরিটোনাইটিস (পেটে সংক্রমণ)।পাকস্থলী বা ক্ষুদ্রান্ত্র চিকন হয়ে যাওয়া।কিছু গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে ক্যানসারও হতে পারে।চিকিৎসাপ্রথমে রোগের কারণ জানা জরুরি। যদি ব্যথানাশক ওষুধের কারণে আলসার হয়, তবে অবশ্যই ওষুধটি বন্ধ করতে হবে। যদি পাকস্থলীতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থাকে, তবে এইচ পাইলোরি নাশক অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেতে হবে। যদি এইচ পাইলোরির সংক্রমণ না পাওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিড নিঃসরণ রোধকারী ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। জটিলতা হলে কিছু ক্ষেত্রে সার্জারিও লাগতে পারে। নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করতে হবে।ডা. বিমল চন্দ্র শীল, অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা

২ সপ্তাহ আগে

সহজে ওজন কমানোর নানা কৌশল।

সহজে ওজন কমানোর নানা কৌশল।

০২ ডিসেম্বর ২০২৪ দুপুর ০৩:৫২