টানা দুই বছর ব্যাপক উল্লম্ফনের পর গত বছর কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে বিদেশে কর্মসংস্থান। আগের বছরের তুলনায় গত বছর তিন লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান কমে গেছে। এ বছর তা আরও কমার শঙ্কা আছে। তবে আশার কথা হলো, বিদেশে কর্মী কমলেও বেড়েছে প্রবাসী আয়। বড় আকারের তিনটি শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিদেশে কর্মসংস্থানে বাংলাদেশের জন্য এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখন একমাত্র ভরসা হিসেবে টিকে আছে সৌদি আরবের শ্রমবাজার। বাংলাদেশ জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিভিন্ন দেশে কাজ নিয়ে গেছেন ৬ লাখ ১৭ হাজার কর্মী। পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি কর্মী। ২০২৩ সালে তা আরও ২ লাখ বেড়ে কর্মী যাওয়ার সংখ্যা ১৩ লাখ ছাড়িয়ে যায়। তবে গত বছর তা তিন লাখ কমে দাঁড়ায় ১০ লাখে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মী গেছেন মাত্র পাঁচটি দেশে। এগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, কাতার, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।তবে মালয়েশিয়া ও আমিরাতের শ্রমবাজার বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য আরেক বড় শ্রমবাজার ওমানেও কর্মী নিয়োগ বর্তমানে বন্ধ। ফলে চলতি বছর বিদেশে কর্মী পাঠানো আরও কমার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে কাজ নিয়ে যান সাড়ে তিন লাখের বেশি কর্মী। কিন্তু গত জুন থেকে দেশটির শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর দেশটিতে সব মিলে কর্মী যেতে পেরেছেন এক লাখের কম। তার মানে আগের বছরের তুলনায় গত বছর দেশটিতে নতুন কর্মসংস্থান কমেছে দুই লাখের বেশি। ওমানে ২০২৩ সালে কর্মী গিয়েছিলেন সোয়া লাখের বেশি। গত বছর শ্রমবাজারটি বন্ধ থাকায় কর্মী গেছেন মাত্র ৩৫৮ জন। তবে কর্মসংস্থান বেড়েছে সৌদি আরবে। দেশটিতে ২০২৩ সালে প্রায় ৫ লাখ কর্মী গেলেও গত বছর এটি বেড়ে সোয়া ৬ লাখ ছাড়িয়েছে। এ বছর এমন ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর সৌদি আরবেও নতুন কর্মসংস্থান কমতে পারে। এ ছাড়া সৌদি আরব গিয়ে চুক্তি অনুসারে কাজ না পাওয়ার অভিযোগ আছে। এতে কর্মীরা অবৈধ হয়ে পড়ছেন এবং দেশটির পুলিশের হাতে আটক হয়ে দেশে ফিরে আসছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দেশটিতে ফুটবল অবকাঠামো নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এতে কর্মীর চাহিদা আসছে নিয়মিত। গত তিন মাসে বিদেশে কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশের বেশি হয়েছে সৌদিতে। আগামী জুনের পর দেশটিতে কর্মী পাঠানো কমতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।গত বছর সব মিলে প্রবাসী আয় এসেছে ২ হাজার ৬৭০ কোটি ডলার। দেশের ইতিহাসে আগে কোনো বছর এত বেশি প্রবাসী আয় আসেনি। এর আগে ২০২১ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল প্রবাসী আয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর টাকা পাচার কমেছে। আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা স্থবিরতা আছে। এতে হুন্ডি লেনদেনও কমে গেছে। ফলে প্রবাসীরা আনুষ্ঠানিক খাতে টাকা পাঠানো বাড়িয়েছেন। রামরু বলছে, শ্রমবাজারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হলো একক দেশনির্ভরতা। ঘুরেফিরে হাতে গোনা কয়েকটি দেশের শ্রমবাজারে সীমিত হয়ে আছে বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান। এতে কর্মসংস্থান ধরে রাখা নিয়ে ঝুঁকি থেকে যায়।
০৩ জানুয়ারী ২০২৫ দুপুর ০৩:০৪
বিদেশে কর্মী কমলেও বেড়েছে প্রবাসী আয়
টানা দুই বছর ব্যাপক উল্লম্ফনের পর গত বছর কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে বিদেশে কর্মসংস্থান। আগের বছরের তুলনায় গত বছর তিন লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান কমে গেছে। এ বছর তা আরও কমার শঙ্কা আছে। তবে আশার কথা হলো, বিদেশে কর্মী কমলেও বেড়েছে প্রবাসী আয়। বড় আকারের তিনটি শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিদেশে কর্মসংস্থানে বাংলাদেশের জন্য এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখন একমাত্র ভরসা হিসেবে টিকে আছে সৌদি আরবের শ্রমবাজার। বাংলাদেশ জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিভিন্ন দেশে কাজ নিয়ে গেছেন ৬ লাখ ১৭ হাজার কর্মী। পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি কর্মী। ২০২৩ সালে তা আরও ২ লাখ বেড়ে কর্মী যাওয়ার সংখ্যা ১৩ লাখ ছাড়িয়ে যায়। তবে গত বছর তা তিন লাখ কমে দাঁড়ায় ১০ লাখে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মী গেছেন মাত্র পাঁচটি দেশে। এগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, কাতার, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।তবে মালয়েশিয়া ও আমিরাতের শ্রমবাজার বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য আরেক বড় শ্রমবাজার ওমানেও কর্মী নিয়োগ বর্তমানে বন্ধ। ফলে চলতি বছর বিদেশে কর্মী পাঠানো আরও কমার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে কাজ নিয়ে যান সাড়ে তিন লাখের বেশি কর্মী। কিন্তু গত জুন থেকে দেশটির শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর দেশটিতে সব মিলে কর্মী যেতে পেরেছেন এক লাখের কম। তার মানে আগের বছরের তুলনায় গত বছর দেশটিতে নতুন কর্মসংস্থান কমেছে দুই লাখের বেশি। ওমানে ২০২৩ সালে কর্মী গিয়েছিলেন সোয়া লাখের বেশি। গত বছর শ্রমবাজারটি বন্ধ থাকায় কর্মী গেছেন মাত্র ৩৫৮ জন। তবে কর্মসংস্থান বেড়েছে সৌদি আরবে। দেশটিতে ২০২৩ সালে প্রায় ৫ লাখ কর্মী গেলেও গত বছর এটি বেড়ে সোয়া ৬ লাখ ছাড়িয়েছে। এ বছর এমন ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর সৌদি আরবেও নতুন কর্মসংস্থান কমতে পারে। এ ছাড়া সৌদি আরব গিয়ে চুক্তি অনুসারে কাজ না পাওয়ার অভিযোগ আছে। এতে কর্মীরা অবৈধ হয়ে পড়ছেন এবং দেশটির পুলিশের হাতে আটক হয়ে দেশে ফিরে আসছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দেশটিতে ফুটবল অবকাঠামো নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এতে কর্মীর চাহিদা আসছে নিয়মিত। গত তিন মাসে বিদেশে কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশের বেশি হয়েছে সৌদিতে। আগামী জুনের পর দেশটিতে কর্মী পাঠানো কমতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।গত বছর সব মিলে প্রবাসী আয় এসেছে ২ হাজার ৬৭০ কোটি ডলার। দেশের ইতিহাসে আগে কোনো বছর এত বেশি প্রবাসী আয় আসেনি। এর আগে ২০২১ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল প্রবাসী আয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর টাকা পাচার কমেছে। আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা স্থবিরতা আছে। এতে হুন্ডি লেনদেনও কমে গেছে। ফলে প্রবাসীরা আনুষ্ঠানিক খাতে টাকা পাঠানো বাড়িয়েছেন। রামরু বলছে, শ্রমবাজারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হলো একক দেশনির্ভরতা। ঘুরেফিরে হাতে গোনা কয়েকটি দেশের শ্রমবাজারে সীমিত হয়ে আছে বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান। এতে কর্মসংস্থান ধরে রাখা নিয়ে ঝুঁকি থেকে যায়।
০৩ জানুয়ারী ২০২৫ দুপুর ০৩:০৪
বিদেশে কর্মী কমলেও বেড়েছে প্রবাসী আয়
টানা দুই বছর ব্যাপক উল্লম্ফনের পর গত বছর কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে বিদেশে কর্মসংস্থান। আগের বছরের তুলনায় গত বছর তিন লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান কমে গেছে। এ বছর তা আরও কমার শঙ্কা আছে। তবে আশার কথা হলো, বিদেশে কর্মী কমলেও বেড়েছে প্রবাসী আয়। বড় আকারের তিনটি শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিদেশে কর্মসংস্থানে বাংলাদেশের জন্য এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখন একমাত্র ভরসা হিসেবে টিকে আছে সৌদি আরবের শ্রমবাজার। বাংলাদেশ জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিভিন্ন দেশে কাজ নিয়ে গেছেন ৬ লাখ ১৭ হাজার কর্মী। পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১ লাখের বেশি কর্মী। ২০২৩ সালে তা আরও ২ লাখ বেড়ে কর্মী যাওয়ার সংখ্যা ১৩ লাখ ছাড়িয়ে যায়। তবে গত বছর তা তিন লাখ কমে দাঁড়ায় ১০ লাখে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মী গেছেন মাত্র পাঁচটি দেশে। এগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, কাতার, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।তবে মালয়েশিয়া ও আমিরাতের শ্রমবাজার বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য আরেক বড় শ্রমবাজার ওমানেও কর্মী নিয়োগ বর্তমানে বন্ধ। ফলে চলতি বছর বিদেশে কর্মী পাঠানো আরও কমার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে কাজ নিয়ে যান সাড়ে তিন লাখের বেশি কর্মী। কিন্তু গত জুন থেকে দেশটির শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর দেশটিতে সব মিলে কর্মী যেতে পেরেছেন এক লাখের কম। তার মানে আগের বছরের তুলনায় গত বছর দেশটিতে নতুন কর্মসংস্থান কমেছে দুই লাখের বেশি। ওমানে ২০২৩ সালে কর্মী গিয়েছিলেন সোয়া লাখের বেশি। গত বছর শ্রমবাজারটি বন্ধ থাকায় কর্মী গেছেন মাত্র ৩৫৮ জন। তবে কর্মসংস্থান বেড়েছে সৌদি আরবে। দেশটিতে ২০২৩ সালে প্রায় ৫ লাখ কর্মী গেলেও গত বছর এটি বেড়ে সোয়া ৬ লাখ ছাড়িয়েছে। এ বছর এমন ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর সৌদি আরবেও নতুন কর্মসংস্থান কমতে পারে। এ ছাড়া সৌদি আরব গিয়ে চুক্তি অনুসারে কাজ না পাওয়ার অভিযোগ আছে। এতে কর্মীরা অবৈধ হয়ে পড়ছেন এবং দেশটির পুলিশের হাতে আটক হয়ে দেশে ফিরে আসছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দেশটিতে ফুটবল অবকাঠামো নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এতে কর্মীর চাহিদা আসছে নিয়মিত। গত তিন মাসে বিদেশে কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশের বেশি হয়েছে সৌদিতে। আগামী জুনের পর দেশটিতে কর্মী পাঠানো কমতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।গত বছর সব মিলে প্রবাসী আয় এসেছে ২ হাজার ৬৭০ কোটি ডলার। দেশের ইতিহাসে আগে কোনো বছর এত বেশি প্রবাসী আয় আসেনি। এর আগে ২০২১ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল প্রবাসী আয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর টাকা পাচার কমেছে। আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা স্থবিরতা আছে। এতে হুন্ডি লেনদেনও কমে গেছে। ফলে প্রবাসীরা আনুষ্ঠানিক খাতে টাকা পাঠানো বাড়িয়েছেন। রামরু বলছে, শ্রমবাজারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হলো একক দেশনির্ভরতা। ঘুরেফিরে হাতে গোনা কয়েকটি দেশের শ্রমবাজারে সীমিত হয়ে আছে বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান। এতে কর্মসংস্থান ধরে রাখা নিয়ে ঝুঁকি থেকে যায়।
০৩ জানুয়ারী ২০২৫ দুপুর ০৩:০৪
পাকিস্তান থেকে ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে।
পাকিস্তান থেকে জাহাজে করে পণ্য বাংলাদেশে পৌঁছেছিল কয়েকদিন আগেই। তা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে। ২০ ডিসেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে- কি আছে এবারের জাহাজে? এর আগেও একই পাকিস্তানি জাহাজ বাংলাদেশে এসেছিল পণ্য নিয়ে। যা নিয়ে নানান জল্পনা তৈরি হয়েছিল। রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে আসা ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামক জাহাজটি এবার বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে ৮২৫ টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে। এর আগেরবার যখন জাহাজটি বাংলাদেশে এসেছিল, তখন তাতে ছিল ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এবার গতবারের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে পাকিস্তানি জাহাজটি। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছে চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর। সেবার যে ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার বাংলাদেশে পৌঁছেছিল, তার মধ্যে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনার এসেছিল পাকিস্তান থেকে। বাকি ৭৩ টিইইউএস কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়েছিল ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। দ্বিতীয়বারের মতো গত ১১ ডিসেম্বর পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেয় ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ ডিসেম্বরের আগেই বঙ্গোপসাগরে ঢুকেছে জাহাজটি। এই আবহে মনে করা হচ্ছে, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাস করতে পারে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। পণ্য খালাস করে ২৩ ডিসেম্বর নাগাদ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ত্যাগ করার পর যাবে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখান থেকে মালেশিয়া, দুবাই হয়ে পাকিস্তানের করাচি ফিরবে। তবে এই জাহাজে কি কি পণ্য রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, শিপিং সংস্থাটি অনলাইনে জানাবে যে তাদের জাহাজের কনটেনারে কি কি পণ্য আছে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ রাত ০৯:০২
পাকিস্তান থেকে ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে।
পাকিস্তান থেকে জাহাজে করে পণ্য বাংলাদেশে পৌঁছেছিল কয়েকদিন আগেই। তা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে। ২০ ডিসেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে- কি আছে এবারের জাহাজে? এর আগেও একই পাকিস্তানি জাহাজ বাংলাদেশে এসেছিল পণ্য নিয়ে। যা নিয়ে নানান জল্পনা তৈরি হয়েছিল। রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে আসা ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামক জাহাজটি এবার বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে ৮২৫ টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে। এর আগেরবার যখন জাহাজটি বাংলাদেশে এসেছিল, তখন তাতে ছিল ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এবার গতবারের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে পাকিস্তানি জাহাজটি। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছে চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর। সেবার যে ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার বাংলাদেশে পৌঁছেছিল, তার মধ্যে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনার এসেছিল পাকিস্তান থেকে। বাকি ৭৩ টিইইউএস কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়েছিল ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। দ্বিতীয়বারের মতো গত ১১ ডিসেম্বর পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেয় ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ ডিসেম্বরের আগেই বঙ্গোপসাগরে ঢুকেছে জাহাজটি। এই আবহে মনে করা হচ্ছে, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাস করতে পারে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। পণ্য খালাস করে ২৩ ডিসেম্বর নাগাদ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ত্যাগ করার পর যাবে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখান থেকে মালেশিয়া, দুবাই হয়ে পাকিস্তানের করাচি ফিরবে। তবে এই জাহাজে কি কি পণ্য রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, শিপিং সংস্থাটি অনলাইনে জানাবে যে তাদের জাহাজের কনটেনারে কি কি পণ্য আছে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ রাত ০৯:০২
পাকিস্তান থেকে ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে।
পাকিস্তান থেকে জাহাজে করে পণ্য বাংলাদেশে পৌঁছেছিল কয়েকদিন আগেই। তা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে। ২০ ডিসেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে- কি আছে এবারের জাহাজে? এর আগেও একই পাকিস্তানি জাহাজ বাংলাদেশে এসেছিল পণ্য নিয়ে। যা নিয়ে নানান জল্পনা তৈরি হয়েছিল। রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে আসা ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামক জাহাজটি এবার বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে ৮২৫ টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে। এর আগেরবার যখন জাহাজটি বাংলাদেশে এসেছিল, তখন তাতে ছিল ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এবার গতবারের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে পাকিস্তানি জাহাজটি। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছে চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর। সেবার যে ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার বাংলাদেশে পৌঁছেছিল, তার মধ্যে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনার এসেছিল পাকিস্তান থেকে। বাকি ৭৩ টিইইউএস কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়েছিল ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। দ্বিতীয়বারের মতো গত ১১ ডিসেম্বর পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেয় ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ ডিসেম্বরের আগেই বঙ্গোপসাগরে ঢুকেছে জাহাজটি। এই আবহে মনে করা হচ্ছে, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাস করতে পারে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। পণ্য খালাস করে ২৩ ডিসেম্বর নাগাদ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ত্যাগ করার পর যাবে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখান থেকে মালেশিয়া, দুবাই হয়ে পাকিস্তানের করাচি ফিরবে। তবে এই জাহাজে কি কি পণ্য রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, শিপিং সংস্থাটি অনলাইনে জানাবে যে তাদের জাহাজের কনটেনারে কি কি পণ্য আছে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ রাত ০৯:০২
পাকিস্তান থেকে ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে।
পাকিস্তান থেকে জাহাজে করে পণ্য বাংলাদেশে পৌঁছেছিল কয়েকদিন আগেই। তা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের সেই একই জাহাজ করাচি থেকে চট্টগ্রামে আসছে দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে। ২০ ডিসেম্বর জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তপক্ষ। তবে প্রশ্ন উঠেছে- কি আছে এবারের জাহাজে? এর আগেও একই পাকিস্তানি জাহাজ বাংলাদেশে এসেছিল পণ্য নিয়ে। যা নিয়ে নানান জল্পনা তৈরি হয়েছিল। রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে আসা ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামক জাহাজটি এবার বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে ৮২৫ টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে। এর আগেরবার যখন জাহাজটি বাংলাদেশে এসেছিল, তখন তাতে ছিল ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এবার গতবারের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাচ্ছে পাকিস্তানি জাহাজটি। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছে চলতি বছরের ১৪ নভেম্বর। সেবার যে ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার বাংলাদেশে পৌঁছেছিল, তার মধ্যে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনার এসেছিল পাকিস্তান থেকে। বাকি ৭৩ টিইইউএস কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়েছিল ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। দ্বিতীয়বারের মতো গত ১১ ডিসেম্বর পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেয় ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ ডিসেম্বরের আগেই বঙ্গোপসাগরে ঢুকেছে জাহাজটি। এই আবহে মনে করা হচ্ছে, ২১ বা ২২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য খালাস করতে পারে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’। পণ্য খালাস করে ২৩ ডিসেম্বর নাগাদ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর ত্যাগ করার পর যাবে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখান থেকে মালেশিয়া, দুবাই হয়ে পাকিস্তানের করাচি ফিরবে। তবে এই জাহাজে কি কি পণ্য রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, শিপিং সংস্থাটি অনলাইনে জানাবে যে তাদের জাহাজের কনটেনারে কি কি পণ্য আছে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
সৌদি আরবের জেদ্দায় চলছে চতুর্থ রেড সি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ৫ ডিসেম্বর শুরু হয়েছে উৎসব, চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১০ দিনের উৎসবে ৮১টি দেশের ১২০টি সিনেমা প্রদর্শিত হবে। এবারের রেড সি উৎসবে আছে বাংলাদেশও। মাকসুদ হোসেন পরিচালিত সিনেমা ‘সাবা’ প্রদর্শিত হবে উৎসবে। এই উৎসবে অংশ নিতে মেহজাবীন আছেন এখন জেদ্দায়। আজ সন্ধ্যায় বলিউড তারকা রণবীর কাপুরের সেলফিতে হাজির হয়ে ভক্তদের চমকে দিলেন তিনি।রেড সি উৎসবে আজ ছিল ‘সাবা’ সিনেমার প্রদর্শনী। স্থানীয় সময় বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ছবিটির প্রদর্শনী হয়। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে উৎসব দেখে দুটি ছবি পোস্ট করেছেন মেহজাবীন। একটিতে তাঁকে দেখা যাচ্ছে রণবীর কাপুরের সঙ্গে। রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন, এমন ছবি পোস্টার পর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অভিনেত্রীর ভক্ত-অনুরাগীরা। মাত্র ৪৬ মিনিটে পোস্টে প্রতিক্রিয়া এসেছে প্রায় ছয় হাজার। সেলফিতে মেহজাবীনকে দেখা গেছে লাল শাড়িতে, তাঁর লুকের প্রশংসা করেছেন অনেক অনুরাগী।মেহজাবীনআগামীকাল ৯ ডিসেম্বর ও ১৪ ডিসেম্বর ‘সাবা’ সিনেমার আরও দুটি প্রদর্শনী রয়েছে। এদিকে রেড সি উৎসবে এবার হাজির হয়েছেন হলিউড ও বলিউডের প্রথম সারির তারকা। এর আগে হলিউড তারকা উইল স্মিথ ও এমিলি ব্লান্টের সঙ্গেও ছবি পোস্ট করেছিলেন মেহজাবীন। রোকেয়া প্রাচী ও মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত এ সিনেমায় দেখানো হয়েছে এক পক্ষাঘাতগ্রস্ত মা ও তার মেয়ের গল্প।মা অসুস্থ হওয়ার পর তার দেখাশোনার পুরো দায়িত্ব পালন করে সাবা। মায়ের চিকিৎসার অর্থ জোগাড় করার জন্য তাকে কাজ নিতে হয় সিসা বারে। এবারের রেড সি উৎসবের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে লড়বে ১৬টি চলচ্চিত্র।
সৌদি আরবের জেদ্দায় চলছে চতুর্থ রেড সি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ৫ ডিসেম্বর শুরু হয়েছে উৎসব, চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১০ দিনের উৎসবে ৮১টি দেশের ১২০টি সিনেমা প্রদর্শিত হবে। এবারের রেড সি উৎসবে আছে বাংলাদেশও। মাকসুদ হোসেন পরিচালিত সিনেমা ‘সাবা’ প্রদর্শিত হবে উৎসবে। এই উৎসবে অংশ নিতে মেহজাবীন আছেন এখন জেদ্দায়। আজ সন্ধ্যায় বলিউড তারকা রণবীর কাপুরের সেলফিতে হাজির হয়ে ভক্তদের চমকে দিলেন তিনি।রেড সি উৎসবে আজ ছিল ‘সাবা’ সিনেমার প্রদর্শনী। স্থানীয় সময় বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ছবিটির প্রদর্শনী হয়। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে উৎসব দেখে দুটি ছবি পোস্ট করেছেন মেহজাবীন। একটিতে তাঁকে দেখা যাচ্ছে রণবীর কাপুরের সঙ্গে। রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন, এমন ছবি পোস্টার পর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অভিনেত্রীর ভক্ত-অনুরাগীরা। মাত্র ৪৬ মিনিটে পোস্টে প্রতিক্রিয়া এসেছে প্রায় ছয় হাজার। সেলফিতে মেহজাবীনকে দেখা গেছে লাল শাড়িতে, তাঁর লুকের প্রশংসা করেছেন অনেক অনুরাগী।মেহজাবীনআগামীকাল ৯ ডিসেম্বর ও ১৪ ডিসেম্বর ‘সাবা’ সিনেমার আরও দুটি প্রদর্শনী রয়েছে। এদিকে রেড সি উৎসবে এবার হাজির হয়েছেন হলিউড ও বলিউডের প্রথম সারির তারকা। এর আগে হলিউড তারকা উইল স্মিথ ও এমিলি ব্লান্টের সঙ্গেও ছবি পোস্ট করেছিলেন মেহজাবীন। রোকেয়া প্রাচী ও মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত এ সিনেমায় দেখানো হয়েছে এক পক্ষাঘাতগ্রস্ত মা ও তার মেয়ের গল্প।মা অসুস্থ হওয়ার পর তার দেখাশোনার পুরো দায়িত্ব পালন করে সাবা। মায়ের চিকিৎসার অর্থ জোগাড় করার জন্য তাকে কাজ নিতে হয় সিসা বারে। এবারের রেড সি উৎসবের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে লড়বে ১৬টি চলচ্চিত্র।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ দুপুর ০১:১৪
অর্থ পাচারের মামলায় তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ
সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। একই মামলায় তারেক রহমানের বন্ধু ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে।মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।আদালতে তারেক রহমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার মো. জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন।আইনজীবীরা জানান, সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার একটি আদালত তারেক রহমানকে খালাস দেন। ওই মামলায় তারেক রহমানের বন্ধু ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে দুদক। ২০১৬ সালে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন। এটি ছিল তারেক রহমানের প্রথম সাজা। এই সাজার বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।২০১৯ সালের ২৪ এপ্রিল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক তারেক রহমান ও মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড এবং ১২ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে রায় দেন। এ ছাড়া লন্ডনের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশি টাকায় ৬ কোটি ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭৬২ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়।
১০ ডিসেম্বর ২০২৪ দুপুর ০২:৪৯
অর্থ পাচারের মামলায় তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ
সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। একই মামলায় তারেক রহমানের বন্ধু ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে।মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।আদালতে তারেক রহমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার মো. জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন।আইনজীবীরা জানান, সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকার একটি আদালত তারেক রহমানকে খালাস দেন। ওই মামলায় তারেক রহমানের বন্ধু ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে দুদক। ২০১৬ সালে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন। এটি ছিল তারেক রহমানের প্রথম সাজা। এই সাজার বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।২০১৯ সালের ২৪ এপ্রিল ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক তারেক রহমান ও মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড এবং ১২ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে রায় দেন। এ ছাড়া লন্ডনের ন্যাটওয়েস্ট ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশি টাকায় ৬ কোটি ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭৬২ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়।