ঠাকুরগাঁওয়ে ইত্যাদির শুটিংয়ে কী ঘটেছিল
হানিফ সংকেত : এই ঘটনার পর এখন পর্যন্ত আমি কারও সঙ্গে কথা বলিনি। আসলে আমরা কোনো মাঠে এই অনুষ্ঠানের রেকর্ডিং করি না। সাধারণত যেকোনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বা দেশের কোনো ঐতিহ্যবাহী স্থানে আমরা অনুষ্ঠানটা করি। প্রতিটি জায়গারই আলাদা একটা বৈশিষ্ট্য থাকে। ঠাকুরগাঁওয়ে এ রকম কিছু নেই। তারপরও আমরা জানতে পেরেছি, রানীশংকৈল উপজেলায় টংকনাথের রাজবাড়ি নামে একটি জমিদারবাড়ি আছে, যেটা খুবই বিখ্যাত, প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শনও। আমাদের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটা সংরক্ষণও করেছে। এরপর আমরা ওখানকার জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বললাম। তাঁরা বললেন, ‘এটা তো গ্রামীণ এলাকা, এখানে অত লোক পাবেন? অন্য জায়গায় করা যায় কি না, ঠাকুরগাঁওয়ে।’ আমি তখন বলেছি, ‘ঠাকুরগাঁওয়ে করব না। আমরা তো মাঠে করি না।’ তখন তাঁরাও বলছিলেন, ‘দর্শক না এলে হবে?’ আমি তখন বলেছি, ‘আমাদের দুই থেকে তিন হাজার দর্শক হলেই চলবে। আমরা তো স্থাপনার বাইরে যেতে পারব না।’ সবকিছু মিলে টংকনাথ রাজবাড়িতে আমরা করলাম। অনুষ্ঠানের আগে আমরা আট হাজার প্রবেশ পাস দিয়েছি। ওখানে কিন্তু আর্মি, পুলিশ সবাই ছিল। যখনই আমরা অনুষ্ঠান শুরু করলাম। দর্শক তালি দিল। যেই আমি মঞ্চে এলাম, শুনলাম, চারদিক থেকে তিন কিলোমিটারের মতো রাস্তা প্যাকড। পাঁচ লাখের অধিক লোক। এত মানুষকে আমি কোথায় বসতে দেব। লোকজন করল কি, বাঁশের ব্যারিকেড ছিল, তা ভেঙে ঝাঁপিয়ে পড়ল। তখন তো ম্যাচাকার অবস্থা। ওখানে নারী আছেন, শিশু আছে, আছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষ। এরপর হাউকাউ শুরু হয়ে গেল। পুলিশ থামানোর চেষ্টা করছে, আমিও করছি। অস্থির অবস্থা। কেউ চেয়ার–ছোড়াছুড়ি করছে।
হানিফ সংকেত : আমি তখন প্রশাসনকে ডেকে বললাম, ‘এভাবে অনুষ্ঠান করা যাবে না। মানুষ শান্ত হোক, তারপর অনুষ্ঠান শুরু করব। আপাতত আমরা অনুষ্ঠান কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখি।’ আমরাও অনুষ্ঠানের দৃশ্যধারণ বন্ধ করে দিয়ে লাইট বন্ধ করে দিলাম। জানিয়ে দিলাম, ‘অনুষ্ঠান আপাতত হচ্ছে না। আপনারা শান্ত হন।’ এ–ও অনুরোধ করেছি, ‘চলে যান। পরবর্তী সময় আমরা চিন্তা করব কী করা যায়।’ লোক যেতে তিন ঘণ্টা লেগে গেল।
আমরা অনুষ্ঠান শুরু করি সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। সাড়ে সাতটা কি আটটার সময় ঘটনার সূত্রপাত, যখন আমি মঞ্চে উঠলাম। ওঠার পর যখন কথা বললাম, তখনই বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। এরপর একটা নাচ করলাম। তারপর রবি চৌধুরী ও লিজার গানের অর্ধেকটা করলাম, তখন সেকেন্ড বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। এক থেকে দেড় ঘণ্টা অনুষ্ঠানের দৃশ্যধারণ বন্ধ রেখে রাত সাড়ে ৯টা কি ১০টার দিকে আবার শুরু করেছি। দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত শুটিং করেছি। এখানকার স্থানীয় লোকজন খুবই আন্তরিক। তাঁরা এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। লজ্জিত হয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘ঠাকুরগাঁওয়ের লোক ভালো।’ তখন আমিও বলেছি, ‘আমি তো বলিনি ঠাকুরগাঁওয়ের লোক খারাপ। ভালো বলেই তো শুটিং করতে এসেছি।’ আসলে সেখানে সমস্যাটা হয়েছে কি, আমরা পরিস্থিতির শিকার হয়ে গেছি। আমরাও বুঝিনি যে এত লোক হবে। কর্তৃপক্ষও বোঝেনি যে এত লোক হবে। আমাদের জায়গাটা আসলে আরও বড় হওয়া উচিত ছিল। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এখানে কিন্তু কোনো ঝগড়া নেই, মারামারি নেই। হামলা নেই। সবাই পরে খুব দুঃখ প্রকাশ করেছে। তারা এ–ও বলেছে, ‘আপনাদের ভালোবাসে, এটা তো অন্যায় না। ভালোবাসি বলেই এই ঘটনা ঘটেছে।’ এখানে কেউই মারামারি করতে আসেনি, হামলাও করতে আসেনি। এখানে এসেছিল উৎসুক জনতা। তারা এসেছে ‘ইত্যাদি’ দেখবে, আমাদের দেখবে, ‘ইত্যাদি’র শুটিং দেখবে বলে।
সংশ্লিষ্ট
ঢালিউডের ক্ষণজন্মা জনপ্রিয় অভিনেতা সালমান শাহর মৃত্যু হয়েছে ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর। সেই সময় এ খবরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল সারা দেশ। যদিও তার মৃত্যুরহস্য আজও উদ্ঘাটিত হয়নি। তার ভক্ত-অনুরাগী-সমর্থকরা আবার সালমানের মৃত্যুরহস্য নতুন করে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। যদিও ২০২০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশের তদন্ত বিভাগ জানায়, সালমান শাহ আত্মহত্যাই করেছিলেন।দীর্ঘ ২৯ বছর পর আবার সালমান শাহকে নিয়ে আলোচনা গোটা দেশ। তবে এবার এ ক্ষণজন্মা অভিনেতার স্ত্রী সামিরা ও তার বন্ধুকে নিয়ে আলোচনা। সম্প্রতি সালমান শাহর মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী সামিরা সালমানের বন্ধুকে বিয়ে করার ঘটনায় আবার সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এমন প্রশ্নের জবাবে সালমান শাহর স্ত্রী বলেন, এটা কেমন কথা। আমি সালমান শাহ মারা যাওয়ার পর ওনি, ইফ আই এম নট রং। আপনি যদি রেডিও এফএম-এ যান, আপনি এখনো রেকর্ডটা পাবেন। ওনি বলেছেন যে, সামিরা আমাকে না বলে কেন চলে গেল। ওর বাবা কেন আমার থেকে ওকে নিয়ে গেল। ওকে তো আমি শাহরানের সাথে বিয়ে দিতে পারতাম। সালমানপত্নী বলেন, ওনি যদি ওনার নিজের ছোট ছেলের সাথে আমাকে বিয়ে দিতে চায়, তাহলে আমি কেন তার বন্ধুকে বিয়ে করতে পারব না?তিনি বলেন, আর বন্ধুর সাথে বিয়ে করাটা কোনটাই আমার সিদ্ধান্ত ছিল না। এটা আমার বাবা-মায়ের সিদ্ধান্তে বিয়েটা হয়েছে। এটা এরেঞ্জ ম্যারেজ ছিল— লাভ ম্যারেজ ছিল না।
‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ আর ‘ডানকি’ দিয়ে ২০২৩ সালটা নিজের করে নিয়েছিলেন শাহরুখ খান। এরপর এক বছরের বিরতি যেন তাঁর পাওনাই ছিল। ভক্ত-অনুসারীদের আশা ছিল, ২০২৫-এর শুরুতেই বড় পর্দায় হাজির হবেন তিনি। ‘দ্য কিং’ নামে সিনেমা দিয়ে তাঁর ফেরা নিশ্চিতই ছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে সিনেমার শুটিং। সবশেষ খবর, ‘দ্য কিং’ সিনেমার শুটিং আবার পিছিয়েছে। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের‘দ্য কিং’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হওয়ার কথা শাহরুখ খানের কন্যা সুহানা খানের। শুরুতে সিনেমায় শাহরুখের করার কথা ছিল অতিথি চরিত্র। কিন্তু পরে চিত্রনাট্য আবার ঘষামাজা করা হয়। শাহরুখের চরিত্রটির গুরুত্ব বাড়ানো হয়। এসব করতে গিয়ে সিনেমাটি অবধারিতভাবে পিছিয়ে যায়।চলতি বছরের শুরুতেই ‘দ্য কিং’ সিনেমার শুটিং শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তখন হয় আরেক ঝামেলা। শুরুতে সিনেমাটি পরিচালনা করার কথা ছিল সুজয় ঘোষের। কিন্তু শাহরুখ খান ঠিক করেন, ‘দ্য কিং’ সিনেমাটিকে ‘পাঠান’ বা ‘জওয়ান’-এর মতো পুরোদস্তুর বাণিজ্যিক সিনেমার মতো করে বানাবেন। সিনেমায় ভরপুর অ্যাকশন থাকবে।এ জন্য ঠিক হয়, সুজয় নন বরং ‘পাঠান’ নির্মাতা সিদ্ধার্থ আনন্দ সিনেমাটি বানাবেন। পরে আবার জানা যায়, সুজয় পুরো সিনেমা বানাবেন, সিদ্ধার্থ কেবল অ্যাকশন দৃশ্যগুলোর নির্দেশনা দেবেন। চলতি বছরের শুরুতে জানা গিয়েছিল, মার্চ থেকে সিনেমার শুটিং হবে। কিন্তু শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মার্চ নয় বরং আগামী জুন মাসে সিনেমাটির শুটিং শুরু হবে।সিনেমার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, মূলত চিত্রনাট্য নিয়ে আরও ঘষামাজা করতেই শুটিং পেছানো হয়েছে। শাহরুখ এখনকার চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। তিনি চাচ্ছেন ‘পাঠান’ বা ‘জওয়ান’-এর মতোই যেন দর্শক তাঁর এ সিনেমার প্রতি আগ্রহ দেখান। এ ছাড়া ‘দ্য কিং’-এর বড় অংশের শুটিং হবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। সেখানেও প্রস্তুতির ব্যাপার আছে।তবে ‘দ্য কিং’-এর শুটিং পেছানোর মধ্য দিয়ে নিশ্চিত হয়ে গেছে যে চলতি বছর সিনেমাটি মুক্তি পাবে না। প্রযোজনা সংস্থার একটি সূত্র জানিয়েছে, ২০২৬ সালের শেষের দিকে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে আসবে।কিছুদিন আগেই এক অনুষ্ঠানে ‘দ্য কিং’ নিয়ে কথা বলেছেন শাহরুখ। তিনি বলেন, ‘আমার পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ খুব দারুণ। আমি আপনাদের এ বিষয়ে নিশ্চিত করতে পারি যে ছবিটি “পাঠান”-এর মতোই আনন্দ দেবে। আপনারা দেখে অনেক মজা পাবেন।’একই সাক্ষাৎকারে শাহরুখ আরও বলেন, ‘আমি কঠোর পরিশ্রম করছি। সিদ্ধার্থ আনন্দর সঙ্গে পুরো টিম কঠোর পরিশ্রম করছে। আমরা সবাইকে একটা ভালো ছবি উপহার দিতে পারব বলে আশা রাখি। এই ছবি সবাইকে আনন্দ দেবে।’এই ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে অভিনয় করবেন তাঁর কন্যা সুহানা খান। ছবিটিতে খলচরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে।
রপর দুটি সুপারহিট: ‘অ্যানিমেল’ ও ‘পুষ্পা ২’। রাশমিকা মান্দানার সাফল্যের উড়ান ক্রমে ঊর্ধ্বমুখী। পুষ্পার সাফল্যের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি ব্লকবাস্টার উপহার দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই দক্ষিণি তারকা। শিগগিরই তাঁকে ‘ছাবা’য় দেখা যাবে। এ ছবিতে বলিউড তারকা ভিকি কৌশলের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন তিনি। অনেকে ধরে নিয়েছেন, লক্ষ্মণ উতেকর পরিচালিত ছবিটিও বক্স অফিস কাঁপাবে।ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোও বলছে, আরেক সফলতার কাহিনি লেখার পথে রাশমিকা। সফলতার প্রসঙ্গে অভিনেত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘সুখ-সুবিধা, লাক্সারি জীবনযাত্রা—সব কিন্তু সাময়িক। সব সময় আমি নিজের শিকড়ের সঙ্গে জুড়ে থাকার চেষ্টা করি। এত বছর কাজ করার সুবাদে অনেক বড় মানুষের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ পেয়েছি। আকাশছোঁয়া সফলতা পাওয়ার পরও তাঁরা মাটিতে পা রেখে চলেন। আর তাঁরা সফলতাকে নিজেদের মাথায় চড়তে দেননি।’ রাশমিকা তাঁর অনুরাগী, পাপারাজ্জিদের সঙ্গে সব সময় বিনম্র ব্যবহার করে থাকেন। মিষ্টি স্বভাবের জন্য সবার হৃদয়ে রাজত্ব করছেন এই অভিনেত্রী, হয়ে উঠেছেন ‘জাতীয় ক্রাশ’। এ প্রসঙ্গে রাশমিকা বলেছেন, ‘আমার সৌভাগ্য যে “বিনম্র” হওয়ার জন্য আমাকে আলাদা করে কিছু করতে হয় না।কারণ, আমি এ রকমই এক মানুষ। আমার মাথায় এ বিষয়ে সবকিছু স্পষ্ট। আমি মনে করি, আমরা যা কিছু পছন্দ করি, যেসব সুযোগ-সুবিধার মজা নিই, তা যেমন একপলকে আসে, আবার পলকের মধ্যে চলে যেতেও পারে। আমার ব্যবহারই আমাকে মাটির সঙ্গে জুড়ে রেখেছে৷ আমাকে শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত রেখেছে।’‘ছাবা’ ছবিতে ভিকি কৌশলকে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের ছেলে বীর যোদ্ধা সম্ভাজি মহারাজের ভূমিকায় দেখা যাবে। সম্ভাজি মহারাজের স্ত্রী মহারানি ইয়েসু বাইয়ের চরিত্রে আসতে চলেছেন রাশমিকা। ছবিটি ১৪ ফেব্রুয়ারি বড় পর্দায় মুক্তি পাবে। #entertainment #rashmika #goodvibes #News
আমাদের শিল্প-সাহিত্য, ইতিহাস, ঐতিহ্যকে হৃদয়ে ধারণ করে ২০ ডিসেম্বর ২০১০ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে নিয়মিত ভাবে চারুলতা সংস্কৃতি সংসদ। শুরু থেকেই সুস্থ শিল্প সাহিত্য, উন্নয়ন ও সামাজিক সচেতনতাসহ সাহিত্যসভা, কবি-সাহিত্যিকদের স¦রণের অনুষ্ঠান ও প্রতিভা বিকাশে গুণী মানুষদের বিশেষ হিসেবে ‘চারুলতা পদক’ প্রদানের মাধ্যমে আজোও কাজ করছে। সংগঠনের ধারাবাহিকতায় প্রয়াত প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহাবুব মোর্শেদের ১১৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা, ‘চারুলতা পদক’-২০২৪ প্রদান ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবার, সন্ধ্যা ৬টায়, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না। স্মৃতিচারণ করেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক তথ্য সচিব ও প্রয়াত প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহাবুব মোর্শেদের উত্তরসূরী সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। সভাপতিত্ব করেন সংগঠক, নাট্যকার, নির্মাতা ও কবি রানা হোসেন। প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন : এ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন : কবি আল হাফিজ, কবি শামস আরেফিন। বক্তব্য রাখেন: ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা’র বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি শামীম মাহমুদ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখবেন: কবি শান্তনা মিঠু। আবৃত্তি পরিবেশন করবেন: সৈয়দ ইসমাত তোহা ও বশিরুল আলম নান্নু সহ অনেকে। উপস্থাপনায়: আসমা মালিহা। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন: মৃদুল ইবনে হোসেন। ‘চারুলতা পদক’-২০২৫ প্রদান করা হয় চৌধুরী বাগদাদ (সাংবাদিক) ‘চারুলতা পদক’-২০২৫ প্রদান করা হয় যারা এবছর পাচ্ছেন তারা হলেন: এস. এম. মাসুদ রানা আতাউর (শিক্ষাসেবা), লিটন হাফিজ চৌধুরী (সুরকার ও সংগীত শিল্পী) , সুলতানা রুবি(সাহিত্যিক) , নাজমা আহমেদ পিংকি (শিশু সাহিত্যিক) , নুরুন নাহার রীনা (কবি ও সাহিত্যিক) ,শামীম মাহমুদ (তরুণ রাজনীতিবিদ), সুরাইয়া কাজী (কবি ও কথাসাহিত্যিক) ,হাসান জাকির (কবি ও কথাশিল্পী) ,চৌধুরী বাগদাদ (সাংবাদিক) ,তরিকুল ইসলাম তরুণ (সাংবাদিক) , দোলন ইমাম (নৃত্যপরিচালক) ।